৮৫ রানেই শেষ প্রথম সারির পাঁচটি উইকেট। সেখান থেকে রান আর কত যাবে? হয়তো এমনটাই ভেবেছির আবহানী। কিন্তু যা ভাবেনি সেটাই করে দেখিয়ে দিল শেখ জামালের লেজের ব্যাটসম্যানরা। শেষ পর্যন্ত তাদের রান গিয়ে দাড়ায় ৫০ ওভার শেষে ৩১৭ রানে।
আবহানীর জন্য এই ম্যাচটি খুবই গুরুত্বপূর্ন। এই ম্যাচ জিতলেই শিরোপা জিতবে তারা। এমন ম্যাচে শুরুটাও ছিল তাদের প্রত্যাশা মতই। ৮৫ রানেই প্রতিপক্ষের ৫ ব্যাটসম্যানকে আউট করেন তারা।
কিন্তু এরপরই পাল্টা প্রতিরোধ গড়ে তুলে শেখ জামালের তানভির হায়দার ও ইলিয়াস সানি। দুজনে মিলে ৯১ রানের জুটি গড়েন। ইলিয়াস সানি ৪৫ রান করে আউট হওয়ার পর মাঠে নামেন মেহেরাব হোসেন। তিনি এসে ৯৮ রানের জুটি বাধেন তানভিরের সাথে।
মেহেরাব ৩৬ বলে ৪৪ রান করে আউট হলে ভাঙে এই জুটি। এরপর তাইজুল, শহীদুল ও মিনহাজুল আফ্রিদিকে একপ্রান্তে নিয়ে একাই ব্যাট করতে থাকেন তানভির। শেষ পর্যন্ত তার অপরাজিত ১১৫ বলে ১৩২ রানের ইনিংসের উপর ভর করে ৫০ ওভার শেষে ৩১৭ রান সংগ্রহ করে শেখ জামাল।