শেষ ২ ওভারে প্রয়োজন ২৯ রান। জিততে হলে এই রান করতে হবে সানরাইজার্সকে। ক্রিজে তখন মানিশ পান্ডে ও মোহাম্মদ নবি। তাদের ব্যাটিং দেখে মনে হয়নি এই রান তারা করতে পারবে।
১৯তম ওভারে বোলিংয়ে আসেন বুমরাহ। এই ওভারে ১২ রান নেয় নবি ও পান্ডে। ফলে শেষ ওভারে ১৭ রান দরকার পরে সানরাইজার্সের।
এবার বোলিংয়ে আসেন হার্ডিক পান্ডে। আর এই ওভারে প্রথম পাঁচ বলে আসে ১০ রান। আউট হয়ে যান মোহাম্মদ নবি। শেষ বলে ড্র করতে সানরাইজার্সের প্রয়োজন হয় ৬ রান। হার্ডিকের করা বলে ছক্কা মেরে ম্যাচ টাই করেন মানিশ পান্ডে।
২০ ওভার শেষে সানরাইজার্সের সংগ্রহ মুম্বাইর সমান ১৬২ রান দাড়ালে ম্যাচ গড়ায় সুপার ওভারে। সেখানে প্রথমে ব্যাটিং করে সানরাইজার্স।
সুপার ওভারে বুমরাহর করা প্রথম বলেই দুই রান নিতে গিয়ে রান আউট হয়ে যায় মানিশ পান্ডে। এরপর ব্যাটিংয়ে নামেন মার্টিন গাপটিল। তিনি দ্বিতীয় বলটিতে নেন ১ রান।
বুমরাহর তৃতীয় বলে বিশাল এক ছক্কা মারেন মোহাম্মদ নবি। পরের বলেই মোহাম্মদ নবিকে বোল্ড করে দেন বুমরাহ। ফলে দুই ব্যাটসম্যান আউট হওয়ায় ২ বল বাকি থাকতেই ম্যাচ শেষ হয়ে যায় সানরাইজার্সের।
সুপার ওভারে তাই মুম্বাইর সামনে জয়ের জন্য টার্গেট দাড়ায় ৯ রান। ব্যাটিংয়ে নামে পোলার্ড ও হার্ডিক পান্ডে। বোলিংয়ে আসেন রশিদ খান।
প্রথম বলেই ছক্কা মারেন হার্ডিক পান্ডে। দ্বিতীয় বলে নেন ১ রান। তৃতীয় বলে ২ রান নিয়ে ম্যাচ জিতিয়ে দেন কাইরেন পোলার্ড।